মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়
আমরা অনেক সময় আমাদের কথাবার্তা তে অথবা কাজের মা-বাবাকে কষ্ট দিয়ে থাকি। মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? এই বিষয়ে সঠিক ধারণা থাকলে আমরা এই কাজটি করতাম না। তাই আমাদেরকে মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। আজকের এই আর্টিকেলে মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।
তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
সূচিপত্রঃ মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়
- মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়
- মা বাবার কথা না শুনলে কি হয়
- মা বাবার অবাধ্য সন্তান
- মা বাবার সাথে ভালো আচরণ
- মায়ের সেবা হাদিস
- মা বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়া
- আমাদের শেষ কথা
মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয় - মা বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে কি হয়
আমরা অনেকেই আমাদের অজান্তে অথবা ইচ্ছাকৃত তোমাদের পিতামাতার সাথে খারাপ ব্যবহার করে থাকি। তখন মা বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে কি হয়? এ বিষয়ে অনেকেই জানতে চাই। আমরা যদি মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? সে সম্পর্কে ধারণা রাখতে পারি তাহলে মা-বাবার সাথে আর কখনো খারাপ ব্যবহার করতে সাহস পাবো না। সেজন্য নিচে মা বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে কি হয়? এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ মাথার পিছনে ব্যথার কারণ - মাথার পিছনে ডান পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ
মা বাবা শত কষ্ট সহ্য করার পরেও সন্তানকে তিলে দিলে গড়ে তোলে। পৃথিবীর স্বার্থহীন ভালোবাসা হল মা বাবার ভালোবাসা। যে ভালোবাসার মধ্যে কোন স্বার্থ থাকে না বর্তমান সময়ে মা বাবার অবাধ্য ও তাদের প্রতি সন্তানের দুর্ব্যবহার ব্যাপকভাবে বেড়ে চলেছে। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে মা-বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করা অনেক বড় অপরাধ।
এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলা কোরআন মাজীদে বলেন, ' আমি মানুষকে তার মা বাবার সঙ্গে সদাচরণ নির্দেশ দিয়েছি। তার মা কষ্টের পর কষ্ট ভোগ করে তাকে গর্ভধারণ করে। তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার শুকরিয়া ও তোমার বাবা-মায়ের শুকরিয়া আদায় কর।'{ সূরা লোকমানঃ ১৪}
এ ব্যাপারে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন, " মা-বাবায় হলো তোমাদের জান্নাত এবং তোমাদের জাহান্নাম।"{ সুনানে ইবনে মাজাহঃ ৪২১} আল্লাহতালার ইবাদত করার পরে তিনি বলেছেন মা-বাবার সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করতে। এ কথা দ্বারা বোঝা যায় যে মা-বাবার সঙ্গে সদাচরণ কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
মা-বাবার দোয়া যেমন সন্তানের জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসে ঠিক তেমন মা-বাবা যদি কখনো সন্তানের জন্য বদ দোয়া করে দেয় তাহলে তা অকল্যাণ নিয়ে আসে। কোন সন্তান তার মা-বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে মা-বাবা তাকে বদদোয়া অভিশাপ দিয়ে থাকে সেগুলো সে সন্তানের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে তারাই।
হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন, " তিনটি দোয়া কখনো নামঞ্জুর করা হয় না, মা বাবার দোয়া সন্তানের জন্য, রোজাদারের দোয়া এবং মুসাফিরের দোয়া" পিতা-মাতা যদি অন্য ধর্মের অনুসারী হয় তবুও তাদের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করা যাবে না। তারা আমাদের যে কোন কথা বলতে পারে কিন্তু কখনোই পিতা-মাতার সাথে জোরে কথা বলা এবং খারাপ ব্যবহার করা যাবে না।
মা বাবার কথা না শুনলে কি হয়
মা বাবার কথা না শুনলে কি হয়? এ ধরনের প্রশ্ন অনেক শোনা যায়। আমাদের অনেক সময় পিতা-মাতা অনেক কথা বলে কিন্তু আমরা সেগুলো কানে নেই না অথবা শুনি না। কিন্তু মা বাবার কথা না শুনলে কি হয়? এ সম্পর্কে জানা থাকলে অবশ্যই এরকম কাছ থেকে আমরা বিরত থাকবো। পৃথিবীর সবথেকে আপন মানুষ হলো পিতা-মাতা।
ইসলামে মা বাবার প্রতি সবথেকে বেশি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার কথা বলা হয়েছে। সর্বপ্রথমে আল্লাহ তাআলার এবাদত করতে হবে এর পরেই স্থান হলো পিতা-মাতার। আল্লাহতালা নিজেই আল্লাহতালার ইবাদতের পরে পিতা-মাতার খেদমত করার কথা বলেছেন। এখান থেকে বোঝা যায় যে পিতা মাতার গুরুত্ব কতটা বেশি।
পিতা-মাতা যখন কোন দোয়া করে তখন আল্লাহতালার কাছে তার সঙ্গে সঙ্গে কবুল হয়ে যায়। আবার পিতা-মাতা যখন কোন বদ দোয়া করে সন্তানের জন্য তখন সেই বদ দোয়া ও আল্লাহ তায়ালা কবুল করে থাকে। যার ফলে পিতা মাতার কথা না শুনলে অথবা পিতা-মাতাকে কষ্ট দিলে যদি পিতা-মাতা আমাদের জন্য বদ দোয়া করে দেয় মনের অজান্তে তাহলে তা আমাদের জন্য অকল্যাণ নিয়ে আসবে।
তাই পিতা-মাতার কথা শোনা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এবং সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য পিতা-মাতার কথা শোনা বিকল্প নেই। যদি পিতা-মাতা সন্তুষ্ট থাকে তাহলে আমাদের আল্লাহ তায়ালা ও সন্তুষ্ট থাকবে। তাই আল্লাহকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আমাদেরকে পিতা আমাদেরকে সন্তুষ্ট রাখতে হবে।
মা বাবার অবাধ্য সন্তান
আমাদের আশেপাশে মা বাবার অবাধ্য সন্তান অনেক রয়েছে। যারা তাদের ভবিষ্যতে কিছুই করতে পারে না। মা বাবার অবাধ্য সন্তান হলে আল্লাহ তাআলার আজাব নেমে আসে আমাদের ওপর। আমরা ইতিমধ্যেই মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছি। মা-বাবা অবাধ্য সন্তান হলে কি হবে? এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
মা বাবার অবাধ্য সন্তান হলে তার রিজিক সংকটে দেখা যায়। তার জীবনে কোন বরকত হয় না। আবু হুরায়রা ও আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেন, ' যে ব্যক্তি রিজিকে প্রশস্ততা কামনা করে ও বয়সে বরকত চায়, তার উচিত সে যেন নিজের আত্মীয়তা বন্ধন রক্ষা করে।'{ বুখারীঃ ২০৬৭} আমাদের জীবনের পিতা-মাতার চেয়ে নিকট আত্মীয় আর কেউ নেই।
আরো পড়ুনঃ প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স প্রতিষ্ঠা
মা বাবার অবাধ্য সন্তান কখনো আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্ট অর্জন করতে পারে না। কারণ মা-বাবা খুশি থাকলে আল্লাহতালা সন্তুষ্ট থাকে। যখন কোন সন্তান অবাধ্য হয় তখন মা বাবা কখনোই সন্তুষ্ট থাকতে পারে না। সাধারণত তাই সে ব্যক্তি কখনোই আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্ট অর্জন করতে পারেনা।
মা বাবার অবাধ্য সন্তান এর সন্তান সন্তান ও অবাধ্য হয়। সে যেমন তার পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান হয়েছে তার সন্তানও ঠিক তার অবাধ্য হবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ' যে ব্যক্তি সৎ কাজ করলো, সে তা তার ভালোর জন্যই করল। আর যে মন্দ কাজ করল সে অবশ্যই এর প্রতিফল ভোগ করবে। তোমার রব তার বান্দাদের ওপর কোনো জুলুম করে না'{হামিম আস সাজাদাঃ ৪৬}
মা বাবার সাথে ভালো আচরণ
মা-বাবা হল অমূল্য সম্পদ। পৃথিবীতে যাদের বাবা-মা রয়েছে সাধারণত তাদের সবকিছু রয়েছে। যাদের পিতা-মাতা নেই একমাত্র তারাই জানে পিতা-মাতা কি জিনিস। তাই আমাদেরকে মা বাবার সাথে ভালো আচরণ করতে হবে। মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? সে সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা আছে তাই মা বাবার সাথে ভালো আচরণ করা আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ' তোমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো এবাদত করো না এবং মা-বাবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার কর।'{ বনি ইসরাঈলঃ ২৩} এই আয়াত থেকে বুঝা যায় যে আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে পিতা-মাতার প্রতি কতটা যত্নবান এবং সদ্ব্যবহার করতে বলেছেন। এখান থেকে বোঝা যায় মা বাবার সাথে ভালো আচরণ করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
কখনো মা-বাবাকে বকাবকি করা যাবে না। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, " সবচেয়ে বড় কবীরা গুনাহ হচ্ছে কোন ব্যক্তি তার পিতা-মাতাকে গালাগাল করে। বলা হলো, হে আল্লাহর রসূল! মানুষ তার পিতা-মাতাকে কিভাবে বকাবকি করে? তিনি বললেন, ' কোন ব্যক্তি অন্যের পিতা-মাতাকে গালি দেই ফলে সে তার পিতা মাতাকে গালি দেয়'।"{ বুখারীঃ ৫৯৭৩}
তাহলে আমাদের উচিত কখনো অন্যের পিতামাতাকে গালি না দেওয়া। আমরা যদি অন্যের পিতা-মাতাকে গালি দেই তাহলে অবশ্যই সেই গালে আমাদের পিতা-মাতাকে লাগে। এবং এটি হলো সবথেকে বড় কবিরা গুনাহ। মা-বাবার আদেশ মানতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, " আর যদি পিতা-মাতা তোমাকে চাপ দেই আমার সঙ্গে কাউকে শিরিক করার জন্য, সে বিষয়ে তোমর কোন জ্ঞান নেই, তাহলে তুমি তাদের কথা মানবে না। তবে প্রার্থীব জীবনে তাদের সঙ্গে সদ্ভাব রেখে চলবে।"{ সূরা লোকমানঃ ৩১-১৫} এক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে পিতা-মাতা যদি অমুসলিম হয় তাহলেও তাদের সাথে খাওনা দিন খারাপ ব্যবহার করা যাবে না।
মায়ের সেবা হাদিস
মা হচ্ছে পৃথিবীর সব থেকে আপন মানুষ। পৃথিবীতে মায়ের মত আর কেউ কখনোই হবে না। মায়ের সেবা হাদিস উল্লেখ হয়েছে অনেকগুলো। নিজে মায়ের সেবা হাদিস উল্লেখ করা হলো। একদিন এক লোক রাসূলুল্লাহ সাঃ এর দরবারে হাজির হয়ে আরজ করল, হে আল্লাহর রাসূল সাঃ! আমার কাছে সবচেয়ে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার অধিকারী কে? তিনি বললেন, "তোমার মা।"
লোকটি জিজ্ঞেস করল, তারপর কে? তিনি বললেন, "তোমার মা" সে লোকটি আবারও প্রশ্ন করল, তারপর কে? তিনি বললেন, "তোমার মা।" লোকটি আবারও জিজ্ঞেস করল, তারপর কে? তিনি বললেন, তারপর তোমার "পিতা" (বুখারিঃ ৫৯৭১)।
হাদিসে আছে, এক সাহাবি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে প্রশ্ন করলেন, 'আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় কাজ কোনটি?' রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, "সময় মতো নামাজ পড়া।" তিনি আবার প্রশ্ন করলেন, "এরপর কোনটি?" রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, "পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা।" তিনি আবার প্রশ্ন করলেন, "এরপর কোনটি?" রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, "আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা।" (বুখারিঃ ১-৭৬)।
মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহারে রয়েছে অফুরন্ত কল্যাণ। ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেন, "পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতেই আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি লুকানো।" {তিরমিজিঃ ২-১২} অন্য হাদিসে এসেছে এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে জিজ্ঞেস করলেন, "সন্তানের ওপর পিতা-মাতার দায়িত্ব কী?" রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, "তারা উভয়ে তোমার জান্নাত অথবা জাহান্নাম।" {ইবনে মাজাহঃ ২৬০}
মা বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়া
মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? এই সম্পর্কে জানা থাকলে আমাদের অবশ্যই মা বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। কিন্তু কিভাবে মা বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়া যায় এই বিষয়ে আমরা অনেকেই অবগত নয়। পিতামাতা হচ্ছে আমাদের সবথেকে আপনজন। আমরা যদি বাবা মায়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করে থাকি তাহলে তিনি অবশ্যই আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।
অনেক সময় আমাদের অজান্তে মা-বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করে থাকি আবার জেনেশুনে খারাপ ব্যবহার করে থাকি। এই কাজ কখনো একজন সত্যিকারের নেক সন্তানের কাজ নয়। এ সন্তানের জন্য ওয়াজিব হচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে ওই মা-বাবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া। অন্যথায় এ অবস্থায় যদি তার মৃত্যু হয়ে যায় এজন্য মা বাবার অবাধ্য সন্তান হিসেবে সে জাহান্নামে যাবে।
আরো পড়ুনঃ নবীর জানাজার নামাজ কে পড়ায় - নবী করিম (সাঃ) এর জানাজার নামাজ কে পড়ায়
মা-বাবার কাছ থেকে সরাসরি ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। এখানে আল্লাহতায়ালা সামান্যতম কোনো সুযোগ দেননি। কোরআনের ভেতর আল্লাহতায়ালার হকের পরই মা বাবার হকের কথা উল্লেখ করেছেন। রাসুল সাঃ বড় কবিরা গুনাহের কথা যখন উল্লেখ করেছেন, তখন আল্লাহর শিরকের পর মা বাবার অবাধ্য হওয়াকেই বলেছেন।
আমাদের শেষ কথাঃ মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়
প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে, মা বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়া, মা বাবাকে কষ্ট দিলে কি হয়? মায়ের সেবা হাদিস, মা বাবার সাথে ভালো আচরণ, মা বাবার অবাধ্য সন্তান, মা বাবার কথা না শুনলে কি হয়? মা বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে কি হয়? এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি এ সম্পর্কে আর অজানা থাকবে না। যদি না পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন ধন্যবাদ। ২০৭৯১