ইসলামের খলিফাদের নাম - ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি

ইসলামের খলিফাদের নাম উল্লেখ করা হবে আজকের আর্টিকেলে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা ইসলামের খলিফাদের নাম সম্পর্কে জানেনা তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে কারণ এখানে আমরা ইসলামের খলিফাদের নাম সম্পর্কে উল্লেখ করব।

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে ইসলামের খলিফাদের নাম জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে ইসলামের খলিফাদের নাম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

কন্টেন্ট সূচিপত্রঃ ইসলামের খলিফাদের নাম - ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি 

ইসলামের খলিফাদের নাম - ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কিঃ ভূমিকা

প্রিয় বন্ধুগণ আমরা ইসলামের চার খলিফার নাম কম বেশি সকলেই জানি। যারা ইসলামের অনেক উপকার করেছিল। এর আর্টিকেলে আমরা খলিফা কারা? ইসলামের খলিফাদের নাম, ইসলামের খলিফাদের তালিকা, ইসলামের প্রথম খলিফার নাম কি? ইসলামের চার খলিফার জীবনী, আব্বাসীয়দের শ্রেষ্ঠ খলিফার নাম কি? ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি? এ বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

খলিফা কারা

আমরা সর্বপ্রথমে খলিফা কার? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানব। আপনি যদি খলিফা কারা না জেনে থাকেন তাহলে সর্বপ্রথমে আপনাকে খলিফা বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হবে। খিলাফত হলো সরকারের ইসলামীরূপ। যা মুসলিম বিশ্বে নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক একতার প্রতিনিধিত্ব করে। এ ধরনের শাসনব্যবস্থা সরকার প্রধানকে বলা হয় খলিফা।

খলিফা শব্দটির আরবিধানিক অর্থ হল উত্তরাধিকারী, প্রতিনিধিত্বকারী, জনসমষ্টির দেখাশোনার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি। ইসলামী পরিভাষায় খলিফা হলেন এমন ব্যক্তি যিনি যাবতীয় বিষয় শরীয়ত অনুযায়ী সমস্ত উম্মতকে পরিচালিত করেন। ইসলামী রাষ্ট্রের খলিফা সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অধিকারী হন।

ইসলামের খলিফাদের নাম - ইসলামের খলিফাদের তালিকা

ইসলামের খলিফাদের নাম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায়। আমরা সবাই জানি যে ইসলামের চারজন প্রধান এবং উল্লেখযোগ্য খলিফা রয়েছে। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে থাকা উচিত। এ আর্টিকেলে ইসলামের খলিফাদের তালিকা নিয়ে আলোচনা করব। তাহলে চলুন ইসলামের খলিফাদের নাম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

রাশিদুন খিলাফতঃ

আবু বকর -- ৮ জুন ৬৩২ থেকে ২২ আগস্ট ৬৩৪

ওমর ইবনে আল খাত্তাব -- ২৩ আগস্ট ৬৩৪ থেকে ৬ নভেম্বর ৬৪৪

উসমান ইবনে আফফান -- ১১ নভেম্বর ৫৪৪ থেকে ২০ জুন ৬৫৬

আলী ইবনে আবু তালিব -- ২০ জুন ৬৫৬ থেকে ২৯ জানুয়ারি ৬৬১

হাসান ইবনে আলী -- ৬৬১ থেকে ছয় অথবা সাত মাস।

উমাইয়া খিলাফতঃ

প্রথম মুয়াবিয়া -- ৬০২ - ৬৬১

প্রথম ইয়াজীদ -- ৬৮০-৬৮৩

দ্বিতীয় মুয়াবিয়া -- ৬৮৩-৬৮৪

প্রথম মারওয়ান -- ৬৮৪-৬৮৫

আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান -- ৬৮৫-৭০৫

প্রথম আল-ওয়ালিদ -- ৭০৫-৭১৫

সুলাইমান ইবনে আব্দুল মালিক -- ৭১৫-৭১৭

দ্বিতীয় ওমর -- ৭১৭-৭২০

দ্বিতীয় ইয়াজিদ -- ৭২০-৭২৪

হিশাম ইবনে আব্দুল মালিক -- ৭২৪-৭৪৩

দ্বিতীয় আল-ওয়ালিদ -- ৭৪৩-৭৪৪

তৃতীয় ইয়াজিদ -- ৭৪৪

ইব্রাহিম ইবনুল ওয়ালিদ -- ৭৪৪

দ্বিতীয় মারওয়ান -- ৭৪৪-৭৫০

ইসলামের প্রথম খলিফার নাম কি?

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের মধ্যে অনেকেই ইসলামের প্রথম খলিফার নাম কি? এই বিষয়ে জানে আবার অনেকেই ইসলামের প্রথম খলিফার নাম কি? তা জানে না। যারা এ বিষয়টি জানে না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এখানে আমরা ইসলামের প্রথম খলিফার নাম কি? এ বিষয়ে উল্লেখ করব।

ইসলামের প্রথম খলিফা এবং রাশিদুন খিলাফতের প্রথম খলিফা হলেন আবু বকর রাঃ আবু বকর রাঃ এর জন্ম ২৭ অক্টোবর ৫৭৩ খ্রিস্টাব্দ। তিনি ছিলেন হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর একজন প্রধান সাহাবী এবং ইসলামের প্রথম খলিফা। প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে অন্যতম একজন। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রথম ইসলাম গ্রহণ সম্মান তাকে দেওয়া হয়। 

ইসলামের চার খলিফার জীবনী

এখন আমরা অতি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামের চার খলিফার জীবনী সম্পর্কে আলোচনা করব। আমরা অনেকেই ইসলামের চার খলিফার জীবনী সম্পর্কে জানি না। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন ইসলামের চার খলিফার জীবনী সংক্ষিপ্ত আলোচনা করব। আশা করি আপনি আজকের এই আর্টিকেল থেকে ইসলামের চার খলিফার জীবনী সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর জন্ম ২৭ অক্টোবর ৫৭৩ খ্রিষ্টাব্দ। ছিলেন হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একজন প্রধান সাহাবি, ইসলামের প্রথম খলিফা এবং প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে অন্যতম। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রথম ইসলাম গ্রহণের সম্মান তাকে দেওয়া হয়। এছাড়া তিনি মুহাম্মাদ সাঃ এর শ্বশুর ছিলেন। রাসুল মুহাম্মাদের মৃত্যুর পর তিনি খলিফা হন এবং মুসলিমদের নেতৃত্ব দেন।

মুহাম্মাদের প্রতি অতুলনীয় বিশ্বাসের জন্য তাকে “সিদ্দিক” বা বিশ্বস্ত উপাধি প্রদান করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায়নি। হাদিসে অন্য তিনজনকে সিদ্দীক উপাধীকরণ করা হয়েছে। মিরাজের ঘটনা তিনি এক ব্যক্তির কাছে শুনে বিশ্বাস করেছিলেন। তাই তাকে আবু বকর সিদ্দিক নামেও সম্বোধন করা হয়।

তরুণ বয়সে আবু বকর(রাঃ)একজন বণিক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ শুরু করেন। তিনি প্রতিবেশী সিরিয়া, ইয়েমেন ও অন্যান্য অঞ্চলে ব্যবসার কারণে ভ্রমণ করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি সম্পদশালী হয়ে উঠেন এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তিনি তার গোত্রের একজন নেতা হয়ে উঠেছিলেন। ইয়েমেন থেকে বাণিজ্য শেষে ফেরার পর তিনি মুহাম্মাদ সাঃ ইসলাম প্রচারের সংবাদ পান।

এরপর তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। তার ইসলাম গ্রহণ অন্য অনেকের ইসলাম গ্রহণের উৎসাহ যুগিয়েছে। আবু বকরের(রাঃ) মেয়ে আয়িশার সাথে মুহাম্মাদের বিয়ের ফলে তাদের দুজনের সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠে। তিনি ২৩ আগস্ট ৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দ মৃত্যু বরণ করেন

ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব জন্ম ‎৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দ ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা ও প্রধান সাহাবীদের অন্যতম। আবু বকরের মৃত্যুর পর তিনি দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। উমর ইসলামী আইনের একজন অভিজ্ঞ আইনজ্ঞ ছিলেন। ন্যায়ের পক্ষাবলম্বন করার কারণে তাকে আল-ফারুক উপাধি দেওয়া হয়। আমিরুল মুমিনিন উপাধিটি সর্বপ্রথম তার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছে।

ইতিহাসে তাকে প্রথম উমর হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। নামের মিল থাকার কারণে পরবর্তী কালের উমাইয়া খলিফা উমর ইবনে আবদুল আজিজকে দ্বিতীয় উমর হিসেবে সম্বোধন করা হয়। সাহাবীদের মর্যাদার ক্ষেত্রে সুন্নীদের কাছে আবু বকরের পর উমরের অবস্থান। শিয়া সম্প্রদায় উমরের এই অবস্থান স্বীকার করে না। এছাড়াও তিনি ছিলেন ইসলামের নবী মুহাম্মাদের শ্বশুর, যেহেতু উমরের মেয়ে হাফসা ছিলেন মুহাম্মাদের স্ত্রী।

উমর মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আদি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম খাত্তাব ইবনে নুফায়েল এবং মায়ের নাম হানতামা বিনতে হিশাম। তার মা বনু মাখজুম গোত্রের সদস্য ছিলেন। যৌবনে তিনি মক্কার নিকটে তার বাবার উট চরাতেন।

তার বাবা বুদ্ধিমত্তার কারণে গোত্রে সম্মান লাভ করেছিলেন। উমর বলেছেন, "আমার বাবা খাত্তাব ছিলেন একজন কঠোর প্রকৃতির মানুষ। তিনি আমাকে দিয়ে কঠোর পরিশ্রম করাতেন। যদি আমি কাজ না করতাম তবে তিনি আমাকে মারধর করতেন এবং ক্লান্ত হওয়া পর্যন্ত কাজ করাতেন।"

ইসলাম পূর্ব আরবে লেখাপড়ার রীতি বেশি প্রচলিত ছিল না। এরপরও তরুণ বয়সে উমর লিখতে ও পড়তে শেখেন। নিজে কবি না হলেও কাব্য ও সাহিত্যের প্রতি তার আগ্রহ ছিল। কুরাইশ ঐতিহ্য অনুযায়ী তিনি তার কৈশোরে সমরবিদ্যা, অশ্বারোহণ ও কুস্তি শেখেন। তিনি দীর্ঘদেহী ও শারীরিকভাবে শক্তিশালী ছিলেন। কুস্তিগির হিসেবে তার খ্যাতি ছিল। এছাড়াও তিনি একজন সুবক্তা ছিলেন। তার বাবার পরে তিনি তার গোত্রের একজন বিরোধ মীমাংসাকারী হন।

ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমান ইবন আফ্‌ফান ছিলেন ইসলামের তৃতীয় খলিফা। উসমানের জন্ম সন ও তারিখ নিয়ে বেশ মতপার্থক্য রয়েছে। অধিকাংশের মতে তার জন্ম ৫৭৬ খ্রিষ্টাব্দে অর্থাৎ হস্তীসনের ছয় বছর পর। এ হিসেবে তিনি মুহাম্মাদ এর চেয়ে বয়সে ছয় বছরের ছোট। অধিকাংশ বর্ণনামতেই তার জন্ম সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে।

৬৪৪ থেকে ৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত খিলাফতে অধিষ্ঠিত ছিলেন। খলিফা হিসেবে তিনি চারজন খুলাফায়ে রাশিদুনের একজন। উসমান আস-সাবিকুনাল আওয়ালুনের (প্রথম পর্বে ইসলাম গ্রহণকারী) অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও তিনি আশারায়ে মুবাশ্‌শারা'র একজন এবং সেই ৬ জন সাহাবীর মধ্যে অন্যতম যাদের উপর মুহাম্মদ সন্তুষ্ট ছিলেন।

তাকে সাধারণত হযরত উসমান হিসেবে উল্লেখ করা হয়। কুরাইশ গোত্রের বিশিষ্ট বংশ বনু উমাইয়ায় জন্মগ্রহণকারী। প্রথম দিকের ইসলামিক ইতিহাসে অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালনকারী এবং তিনি কুরআনের আদর্শ সংস্করণ সংকলনের আদেশ দেওয়ার জন্য পরিচিত ছিলেন।

ইসলামের চতুর্থ খলিফা আলী ইবনে আবী তালিব ছিলেন ইসলামের নবী মুহম্মদের চাচাতো ভাই, জামাতা ও সাহাবি যিনি ৬৫৬ থেকে ৬৬১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত খলিফা হিসেবে মুসলিম বিশ্ব শাসন করেন। সুন্নি ইসলাম অনুসারে তিনি চতুর্থ রাশিদুন খলিফা। শিয়া ইসলাম অনুসারে তিনি মুহম্মদের ন্যায্য স্থলাভিষিক্ত ও প্রথম ইমাম। তিনি ছিলেন আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব ও ফাতিমা বিনতে আসাদের পুত্র, ফাতিমার স্বামী এবং হাসান ও হোসাইনের পিতা। তিনি আহল আল-কিসা ও আহল আল-বাইতের একজন সদস্য।

ছোটবেলায় মুহাম্মদ তাঁর যত্ন নিতেন। মুহাম্মদের নিকট আত্মীয়দের আমন্ত্রণের পর আলী প্রায় ৯ থেকে ১১ বছর বয়সে ইসলামে প্রথম বিশ্বাসীদের একজন হন। এরপর তিনি প্রকাশ্যে ইয়াওম আল-ইনজারের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং মুহাম্মদ তাকে তার ভাই, অভিভাবক এবং উত্তরসূরি বলে অভিহিত করেন।

তিনি মুহাম্মাদকে তার জায়গায় ঘুমিয়ে লাইলাত আল-মাবিতের রাতে হিজরত করতে সাহায্য করেছিলেন। মদিনায় চলে যাওয়ার পর এবং মুসলমানদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বচুক্তি প্রতিষ্ঠার পর মুহাম্মদ তাকে তার ভাই হিসেবে বেছে নেন। মদিনায় তিনি বেশিরভাগ যুদ্ধে পতাকাবাহক ছিলেন এবং সাহসিকতার জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন।

আব্বাসীয়দের শ্রেষ্ঠ খলিফার নাম কি?

প্রিয় বন্ধুরা উপরের আলোচনায় আমরা ইসলামের খলিফাদের নাম সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা আব্বাসীয়দের শ্রেষ্ঠ খলিফার নাম কি? এ বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা আব্বাসীয়দের শ্রেষ্ঠ খলিফার নাম কি? জানতে চায়। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আব্বাসীদের শ্রেষ্ঠ খলিফার নাম উল্লেখ করা হলো।

আবাসীয় খিলাফত মহানবী সাঃ এর চাচা আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব এর বংশধর আবুল আব্বাস আস-সাফফার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে। আবু জাফর আর মনসুর ছিলেন দ্বিতীয় খলিফা। আর মনসুরকে আব্বাসীয় খিলাফতের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়। তবে হারুন অর রশিদ ও আর মামুনের মত শ্রেষ্ঠ খলিফাদের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হয়েছে।

ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি?

এখন আমরা ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি? এ বিষয়ে আলোচনা করব। আমরা জানি যে ইসলামে চারজন প্রধান খলিফা ছিলেন। কিন্তু ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি? এ বিষয়ে অনেকের জানা নেয়। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি? এ বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি? তা জেনে নেওয়া যাক।

ওমর ইবনে আব্দুর আজিজ উমাইয়া বংশীয় অন্যান্য শাসকদের মতো তাকেও মুসলিম জাহানের খলিফা হিসেবে গণ্য করা হয়। খোলাফায়ে রাশেদীনের চার খলিফার সাথে তুলনা করতে গিয়ে অনেকেই তাকে ইসলামের পঞ্চম খলিফা বলে থাকেন। তিনি ইসলামের ইতিহাসের দ্বিতীয় ওমর নামে পরিচিত ছিলেন। তাকে ইসলামের প্রধান মুজাদ্দিদ বলে গণ্য করা হয়।

ইসলামের খলিফাদের নাম - ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কিঃ উপসংহার

ইসলামের ৫ম খলিফার নাম কি? ইসলামের চার খলিফার জীবনী, ইসলামের খলিফাদের নাম ইসলামের খলিফাদের তালিকা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনাকে বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ। ২০৮৭৬

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url