হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায় খুঁজছেন অনেকেই। বিশেষ করে মহিলারা ই হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায় খুঁজছেন। কারণ মহিলারা ই এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। আজকে আমি হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায় গুলো বলবো।
এই পোস্টের মাধ্যমে হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায় গুলো ছাড়াও আপনি আরো জানতে পারবেন হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়, হাইপোথাইরয়েডিজম কি, হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার, হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা, হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ, হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ, হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয়, হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয়, হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি, হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট সম্পর্কে।
পেজ কনটেন্ট সূচিপত্র: হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
- হাইপোথাইরয়েডিজম কি। হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি
- হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয়
- হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ
- হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা এবং হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
- হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার
- হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয়
- শেষ কথা: হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
হাইপোথাইরয়েডিজম কি হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি
থাইরয়েড রোগ আজকাল প্রত্যেক ঘরে ঘরেই রয়েছে। কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে জানেন না অনেকেই। থাইরয়েড আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্ৰন্থি। এই গ্ৰন্থি বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। এর মধ্যে হাইপোথাইরয়েডিজম অন্যতম। হাইপোথাইরয়েডিজমে অনেকেই ভুগছেন। কিন্তু তারা জানেন না যে হাইপোথাইরয়েডিজম কি। হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি বা হাইপোথাইরয়েডিজম কি তা নিয়ে এখন আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব। চলুন তাহলে দেখে নেই হাইপোথাইরয়েডিজম কি এবং হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি।
থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে গুরুত্বপূর্ণ থাইরয়েড রস নিঃসৃত হয়। এই রস আমাদের শরীরের বিভিন্ন কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। মানুষের শরীরে বিভিন্ন বিপাকীয় কাজ, বাচ্চাদের স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে ওঠা, মেয়েদের ঋতুস্রাব, হজম শক্তি, বুদ্ধির বিকাশ, বয়ঃসন্ধিকালীন লক্ষণ, মস্তিষ্কের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই এই থাইরয়েড গ্রন্থির ভূমিকা অপরিসীম। শরীরে এই থাইরয়েড হরমোনের একটি নির্দিষ্ট মাত্রা রয়েছে। এই হরমোন অতিরিক্ত হলেও খারাপ আবার কম হলেও খারাপ।
থাইরয়েড সাধারণত ২ প্রকার হয়ে থাকে। যথা: হাইপোথাইরয়েডিজম এবং হাইপার থাইরয়ডিজম। যখন মানুষের থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে খুব ই কম পরিমাণে হরমোন নিঃসৃত হয় তখন তাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে। বর্তমানে অতি দ্রুত হাড়ে বৃদ্ধি পাওয়া একটি রোগ হলো হাইপোথাইরয়েডিজম। পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের এই রোগ বেশি হয়।
হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি আশাকরি তা বুঝতে পেরেছেন। হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয়, হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়, হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা, হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ, হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট, হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার কী, হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয়
হাইপোথাইরয়েডিজম বর্তমানে অনেক মহিলাদের ই হয়। তারা হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা ও করান। অথচ তারা জানেন না হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় বা হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি ভাবে হয় এখন আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় বা হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি ভাবে হয়। আপনি কি জানেন হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় বা হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি ভাবে হয়। হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় তা যদি না জেনে থাকেন তাহলে চলুন জেনে নিই হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয়। হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় বা হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি ভাবে হয়:
- হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় বা হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি ভাবে হয় তার একটি বড় কারণ হলো আয়োডিনের অভাব
- পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত থাইরয়েড ট্রিমলুটিং হরমোনে স্বল্পতা
- থাইরয়েড অপারেশন হলে বা থাইরয়েড থেরাপি নিলে অথবা কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে হাইপোথাইরয়েডিজম হয়। এটি হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় তার অন্যতম একটি কারণ
- জন্মের সময় থাইরয়েড গ্রন্থি তৈরি না হলেও এই হাইপোথাইরয়েডিজম হতে পারে
হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ
হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি ও হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় তা এতক্ষণে বলা হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই হাইপোথাইরয়েডিজম ধরা পড়ে না। কিছু হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত। চলুন তাহলে হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ গুলো দেখে নিই। হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ:
- ওজন বৃদ্ধি পায়। বিপাক ক্রিয়া দেড়িতে হওয়ার ফলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়
- শরীরে দূর্বল হয়ে যাওয়া হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ এর অন্তর্ভুক্ত
- গলার স্বর কর্কশ হয়ে যাওয়া হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম
- কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগা হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ
- নারীর গতি হ্রাস পাওয়া হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ
- অনিয়মিত মাসিক হওয়া বা মাসিক এর সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়া
- গর্ভপাত বন্ধ হওয়া
- যৌন ক্ষমতা কমে যাওয়া হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম
- মাথার চুল পড়ে যাওয়া হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ
- অল্পতেই ঠান্ডা লাগা হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ
- পেশী ও অস্থি সন্ধিতে ব্যাথা হওয়া
- ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যাওয়া
- শরীরে ঘাম কম হওয়া
- নখ ভাঙ্গা বা নখে ফাটল ধরা
- স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়া
- সব সময় বিষন্নতায় ভোগা
আরো পড়ুন: কুষ্ঠ রোগের ইতিহাস - কুষ্ঠ রোগের টিকা
উপরিউক্ত লক্ষণ গুলো প্রকাশ পেলে যত দ্রুত সম্ভব হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা গুলো করিয়ে ফেলুন। আজকে আমি হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা ও হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ নিয়েও আলোচনা করব। এছাড়াও আরো জানতে পারবেন হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় কি না, হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা। হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ, হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় কি না, হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট তা সম্পর্কে জানতে ধৈর্য সহকারে আমাদের সাথে থাকুন।
হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা এবং হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
হাইপোথাইরয়েডিজম খুব ই সহজ একটি রোগ। আপনি যদি হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব ই নিশ্চিন্তে থাকুন। কারণ এটি খুবই একটি সহজ রোগ। ডাক্তাররা হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা হিসেবে একটি মাত্র হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ দিয়ে থাকেন। সাধারণত যারা হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত তাদের থাইরয়েড গ্রন্থিতে থাইরক্সিন কম উৎপন্ন হয়। এজন্য হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায় এর জন্য 'থাইরক্সিন' হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ দিয়ে থাকেন।
কিছু কিছু রোগী আছেন যাদের হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা হিসেবে থাইরক্সিন হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ টি সারাজীবন খেতে হয়। কারণ তাদের থাইরয়েড এন্টিবডি পজিটিভ থাকে। আর যাদের নেগেটিভ থাকে তাদের হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ একটা পর্যায়ে গিয়ে বন্ধ করার আশা করা যায়। এবং একটি মাত্র হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ দিয়েই তারা তাদের থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।
প্রতিদিন সকালে নাস্তার আধা ঘন্টা আগে থাইরয়েড ঔষধ টি খেতে হয়। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, আয়রন এবং গ্যাস্ট্রিক এর ঔষধ থাইরক্সিন হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ এর সাথে খাওয়া যায় না। এগুলো খেলে থাইরক্সিন হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ এর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এই ঔষধ গুলো অন্তত পক্ষে ২-৪ ঘন্টা পর পর খেতে হবে। একদিন কোনো রোগী যদি হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ খেতে ভুলে যায় তাহলে কোনো সমস্যা নেই। কারণ একটি হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ রোগীর শরীরে প্রায় ৭ দিন ধরে থাকে।
একটি মাত্র হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ দিয়েই এই হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা করাতে পারেন। এই রোগ নিয়ে খুব বেশি একটা চিন্তার কোনো কারণ নেই। হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ গুলো প্রকাশ পেলেই হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা করিয়ে খুব সহজেই আপনি এই রোগকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন। পরবর্তীতে আরো জানতে পারবেন হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট ও হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার গুলো কী।
হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট। হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার
হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট এ কিছু খাবার আপনি খেতে পারবেন আবার হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার ও রয়েছে। আপনি যদি একজন থাইরয়েড এর রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট ও যেমন জানা জরুরী ঠিক তেমনি হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার গুলো জানাও প্রয়োজন। হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট ও হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা এর অন্তর্ভুক্ত।
এখন আমি আপনাকে জানাবো হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট হিসেবে কী খাবেন এবং হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার গুলো কী। চলুন তাহলে দেখে নেই হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট এবং হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার কী। হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট ও হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার।
হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট (যেগুলো খাবেন)
নারকেল বা নারকেলের দুধ, লাল চালের ভাত, টক দই, সিদ্ধ ডিম, যেকোনো ছোট মাছ, শ্যামন মাছ, সবুজ শাকসবজি, ক্যাপসিকাম, কাজুবাদাম ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খেতে হবে। থাইরয়েডের সাথে মোকাবেলা করতে শরীরে প্রয়োজন কপার ও আয়োডিন। হাইপোথাইরয়েডিজম কি বা হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি এবং হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয় সেখানেই হয়তো আপনি কিছু টা বুঝতে পেরেছেন এই রোগ অনেক সময় আয়োডিনের অভাবেও হয়। এজন্য প্রচুর পরিমাণে কপার ও আয়োডিন রয়েছে এমন খাদ্য খেতে হবে। এই খাবার গুলো ই হতে পারে আপনার হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়।
হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার
ফুলকপি, বাঁধাকপি, সয়াবিন, ময়দা, ইস্ট, বার্লি, চিনি, ক্যামিক্যাল জাতীয় প্রক্রিয়াজাত বাইরের খাবার ইত্যাদি খাবার গুলো হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার। থাইরয়েডের রোগীদের ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি থাকে। এজন্য মিষ্টি জাতীয় জিনিস গুলো হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম।
পরবর্তীতে আমি বলবো হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় কি না তা নিয়ে। হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় কি না তা জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয়
অনেকেই আমার কাছে প্রশ্ন করে থাকেন যে হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয়? হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় এ ব্যাপারে আমি এখন বলবো। চলুন তাহলে দেখে নেই হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয়: হাইপোথাইরয়েডিজম খুব বড় কোনো রোগ নয়। সঠিক চিকিৎসা করালে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কারো কারো ক্ষেত্রে শুধু মাত্র একটি ঔষধ ই হচ্ছে এই রোগের সমাধান। হাইপোথাইরয়েডিজম আপনি চাইলেই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন।
হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় তার উত্তর হলো হ্যা এটি ভালো হয়। হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট ও হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার, হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা এর পাশাপাশি নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চেক আপ করাতে হবে। আর একেবারেই হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় কি না সে ব্যাপারে দুশ্চিন্তা করা যাবে না। অন্যান্য দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকতে হবে। এগুলো ই হবে আপনার হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়।
শেষ কথা: হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
বন্ধুরা আজকে আমার আলোচ্য বিষয় গুলো ছিল হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়, হাইপোথাইরয়েডিজম কি, হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর নিষিদ্ধ খাবার, হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা, হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণ, হাইপোথাইরয়েডিজম ঔষুধ, হাইপোথাইরয়েডিজম কেন হয়, হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয়, হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি, হাইপোথাইরয়েডিজম এর ডায়েট সম্পর্কে।
আশাকরি পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হবেন। পোস্টের কোথাও কোনো কিছু বুঝতে অসুবিধা হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ফলে তারাও জানতে পারবেন হাইপোথাইরয়েডিজম রোগ কি, হাইপোথাইরয়েডিজম কি ভালো হয় কি না। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আজকে এই পর্যন্তই। ২২০৭০