গ্রামে ব্যবসার ধারণা - গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া
আজ আমি আমাদের নিবন্ধটিতে গ্রামে ব্যবসার ধারণা, গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া, ছোট ব্যবসার আইডিয়া, লাভজনক ব্যবসার ধারনা, হালাল ব্যবসার আইডিয়া, শহরে ব্যবসার আইডিয়া, পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করব। ইতোমধ্যে গ্রামে কোন ধরনের ব্যবসা লাভজনক তা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
চলুন আর দেরি না করে আমরা দেখে নেই গ্রামে ব্যবসার ধারণা, গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া, ছোট ব্যবসার আইডিয়া, লাভজনক ব্যবসার ধারনা, হালাল ব্যবসার আইডিয়া, শহরে ব্যবসার আইডিয়া, পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া গুলো কি।
পেজ সূচিপত্রঃ গ্রামে ব্যবসার ধারণা - গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া
গ্রামে ব্যবসার ধারণা | লাভজনক ব্যবসার ধারনা
আমরা অনেকেই মনে করি গ্রামের থেকে শহরে আমরা ভালো ইনকাম করতে পারব। গ্রামে করার মত কোন কাজ নাই। তাই আমরা গ্রাম থেকে শহরের দিকে অগ্রসর হই। কিন্তু আমরা জানি না গ্রামে ও এমন অনেক কাজ আমরা করতে পারি যা থেকে আমাদের দৈনন্দিন ইনকামটা অনেক ভালো হয় এবং দৈনন্দিন জীবন-যাপন ও অনেক শুখের হয়। নিচে গ্রামে ব্যবসার ধারণা, গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া, ছোট ব্যবসার আইডিয়া, লাভজনক ব্যবসার ধারনা, হালাল ব্যবসার আইডিয়া, শহরে ব্যবসার আইডিয়া, পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে একটি ছোট ধারনা দেওয়া হল।
ছোট ব্যবসার আইডিয়া | গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া
কোন কোন ব্যবসার আইডিয়া গুলো ছোট ব্যবসার আইডিয়া তা দেখে নিন-
মোবাইল লোড করে- মোবাইল এখন ঘরে ঘরে। আর মোবাইলে কথা বলার জন্য মোবাইলে লোড করা লাগে। তাই আপনি কম পুজি দিয়ে বাজারে ছোট একটি মোবাইল লোডের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
মোবাইল মেরামত- সব জিনিসেরই যেমন শুরু আছে তেমনি শেষ ও আছে। আমাদের মোবাইলে ও অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। সেই মোবাইল ঠিক করার জন্য আমরা মেকানিকের কাছে যাই। তাই আপনার যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনিও মোবাইল মেরামতের দোকান দিতে পারবেন। এতে করে আপনার কিছু আয় হবে এবং এই কাজের জন্য পুজিও কম লাগবে।
আইস-ক্রিমের দোকান- আইসক্রিম খেতে কে না ভালোবাসে। আর সেটা যদি হয় কোন খোলামেলা সুন্দর জায়গায় তাহলে তো কথায় নেই। আপনি আইসক্রিম রাখার জন্য একটি ছোট ফ্রিজ, বসার জন্য টুল বা টেবিল-চেয়ার, ও কিছু আইসক্রিম কিনে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসাটি করার জন্য আপনাকে একটি সুন্দর জায়গা নির্বাচন করতে হবে যেখানে অনেক লোকের সমাগম হয়। তাহলেই আপনার ব্যবসাটা খুব ভালো চলবে এবং লোকজনও আসবে আপনার আইস-ক্রিম পার্লারে।
ট্রেনিং সেন্টার দিয়ে- আপনি যদি কম্পিউটার, হস্ত শিল্প, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াতে বা অন্য বিভিন্ন ধরনের যেকোন কাজ ভালো পারেন তাহলে আপনি গ্রামেই একটি ট্রেনিং সেন্টার দিতে পারেন। এবং সেন্টারটি অবশ্যই চেষ্টা করবেন বাজার বা স্কুল-কলেজের আশেপাশে দিতে। এতে করে আপনার ব্যবসার প্রচার খুব সহযেই হবে এবং মানুষ ভর্তি হতে আগ্রহী হবে। অবশ্যই আপনি যেই কাজটি ভালো পারেন ও অন্যকে খুব সহযেই বুঝাতে পারবেন সেই কাজটি দিয়েই ট্রেনিং সেন্টার খুলুন।
মুদি দোকান দিয়ে- মুদি দোকানের চাহিদা শহর, গ্রাম দুই জায়গাতেই আছে। তাই আপনি চাইলে খুব সহযেই গ্রামে মুদি দোকান দিতে পারেন। পাশাপাশি আপনি মোবাইল ফ্লাক্সিলোড, বিকাশ, নগদ, রকেটের কার্যক্রম চালু করতে পারেন।
উপরোক্ত ব্যবসার আইডিয়াগুলো ছোট ব্যবসার আইডিয়া।
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া | গ্রামে ব্যবসার ধারণা
যে ধরনের পাইকারি ব্যবসা করতে পারবেন তা নিম্নরূপ-
দেশী ডিম বিক্রি করে- আজকাল বাজারের সব কিছুই ভেজালে পরিপূর্ণ। বয়লারের ডিমকে দেশী মুরগীর ডিম বলে চালিয়ে দিচ্ছে দোকানদারেরা। তাই আপনি গ্রামেই দেশি মুরগী পালন করে তা ডিম বাজারে বা শহরে বিক্রি করতে পারেন। এই ধরনের ব্যবসা করার জন্য আপনার আলাদা কোন জায়গার প্রয়োজন নেই। আপনি বাড়িতেই এই ব্যবসা করতে পারেন।
কাঁচামালের ব্যবসা করে- শহরের সকল কাঁচামাল বা সবজি গ্রাম থেকে আসে। তাই আপনি যদি গ্রামে থাকেন তাহলে আপনার জন্য কাঁচামালের ব্যবসা হবে একটি উত্তম ব্যবসা। স্বল্প পুঁজিতে কাঁচামালের ব্যবসা করা যায় তাই আপনি যদি গ্রাম থেকে পাইকারি দামে কাঁচামাল কিনেন ও গ্রামেই খুচরা দামে বিক্রি করে ব্যবসা করতে পারেন। এছাড়াও আপনার যদি শহরের সাথে যোগাযোগ থাকে তাহলে আপনি গ্রাম থেকে কাঁচামাল কিনে শহরে পাইকারি দামে বিক্রি করে ভালো লাভবান হতে পারবেন।
মসলার ব্যবসা- আজকাল গুড়া মশলার চাহিদা ব্যাপক। কেউ আর নিজের হাতে মশলা বেটে খেতে চায় না। সবাই চায় রেডিমেট মশলা ব্যবহার করতে। তাই আপনি বাজার থেকে গোটা মশলা কিনে মেশিনে গুড়া করে বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও আপনার যদি একটি মশলা গুড়া করার মেশিন বা মিল থাকে তাহলে আপনি অন্যের মশলা গুড়া করে আয় করতে পারেন।
কৃষি পন্য বিক্রি করে- গ্রামের মানুষের প্রধান পেশা হল কৃষিকাজ। আপনি গ্রামে কৃষি কাজের পাশাপাশি কৃষিকাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের পন্য যেমন- বীজ, সার, কীটনাশক, কৃষিকাজের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ইত্যাদি পন্য বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও আপনি এসকল পন্য অনলাইন ফেসবুকের মাধ্যমে বিভিন্ন পেজে পোস্ট করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্রি করে আয় করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ তুলসী পূজার নিয়ম
চা পাতার ব্যবসা- চায়ের উৎপত্তি চীনে কিন্তু বৃটিশরা আমাদের দেশে প্রথম চা এনেছিল। আমাদের দেশের মানুষেরাও এখন চা প্রিয় হয়ে উঠেছে। তাই আপনি যদি চা বিক্রির ব্যবসাটা করতে পারেন তাহলে আপনি খুবই লাভবান হবেন। আপনি চাইলে দোকান থেকে ৩০০ টাকা করে চা কিনে গ্রামে এসে কম দামে অর্থাৎ ২০০ টাকাতে বিক্রি করতে পারবেন। এতে করে সকলে কম দাম পেয়ে আপনার কাছ থেকেই চা কিনবে। আবার আপনি চাইলে চায়ের রাজ্য সিলেট থেকে চা কিনতে পারেন। সিলেট থেকে আপনি কম দামে চা কিনতে পারবেন। আপনি সিলেট থেকে ১০০ টাকা করে চা এনে ২০০ টাকাতে বিক্রি করতে পারেন এতে আপনার বেশী লাভ হবে।
খামার করে- আপনি যদি হাঁসমুরগি, গরুছাগল, কবুতর পালনে অভিজ্ঞ ও শৌখিন হন তাহলে আপনি একটি খামার করতে পারেন। এখানে আপনি অধিক যত্নের সাথে হাঁসমুরগি, গরুছাগল, কবুতর পালন করে দুধ ও ডিম বিক্রি করে রোজগার করতে পারেন। কিন্তু এই ব্যবসা করার আগে কিছুরা অভজ্ঞিতা অর্জন করা উচিত।
শহরে ব্যবসার আইডিয়া | গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া | গ্রামে ব্যবসার ধারণা
আপনি শহরে যে ধরনের ব্যবসা করতে পারবেন তা নিচে দেওয়া হল-
হোটেল বা রেস্টুরেন্ট ব্যবসা- আপনি চাইলে বাজারের মোড়ে বা স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালতের সামনে হোটেল বা রেস্টুরেন্ট এর ব্যবসা করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে হোটেল বা রেস্টুরেন্ট এর জন্য ঘর ভাড়া নিতে হবে এবং বাবুর্চি ও ওয়েটার নিয়োগ দিতে হবে। হোটেল বা রেস্টুরেন্টের জন্য আনুসঙ্গিক আরও কিছু জিনিসপত্র কিনতে হবে। এটি একটি লাভজন ব্যবসা। আপনি যদি হোটেল বা রেস্টুরেন্টের পিছনে কিছু টাকা ব্যয় করেন তাহলে মাসে অন্ত্যত ৫০,০০০/- পর্যন্ত লাভ হবে।
আচার ও পিঠা তৈরির ব্যবসা- আপনি যদি বাসায় খুব ভালো আচার বা পিঠা তৈরি করতে পারেন তাহলে আচার বা পিঠা অথবা দুইটাই তৈরি করে ব্যবসা করতে পারেন। আচার বা পিঠা তৈরি করে আপনাকে গ্রামেই বিক্রি করতে হবে এমন না। আপনি চাইলেই আপনার তৈরি আচার বা পিঠা শহরের বিভিন্ন দোকান অথবা অনলাইনে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন। কারণ এখন মানুষ দোকানের আচারের থেকে হাতে তৈরি আচার খেতে বেশী ভালোবাসে। আর মানুষ এখন এই ধরনের ব্যবসা করে অনেক স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে।
দর্জির দোকান দিয়ে- আপনি যদি খুব ভালো জামা-কাপড় বানাতে পারেন তাহলে গ্রামেই খুলে ফেলতে পারেন একটি দর্জির দোকান। কারণ গ্রামের লোকজনদেরও জামা-কাপড় বানানোর প্রয়োজন পরে। আর আপনি যদি দর্জির কাজ না জানেন তাহলে একজন কর্মচারী রাখতে পারেন। এছাড়াও আপনার দোকানে দর্জি কাজের পাশাপাশি নতুন জামা, জামার কাপড় বিক্রিও করতে পারেন।
হস্ত শিল্পের কাজ করে- হাতে তৈরি বিভিন্ন জিনিস যেমন- নকশি কাঁথা, শীতল পাটি, মাটির পাত্র, গয়না বা অলঙ্কার, বেতের শিল্প, কাঠের তৈরি পণ্য, বাঁশের তৈরি পণ্য, পাটের পুতুল বা অন্যান্য পণ্য। যার চাহিদা এখনও আছে আর ভবিষ্যতেও থাকবে। এখন বর্তমানে এই হস্ত শিল্পের চাহিদা শহরে বেশী, তাই আপনি যদি চান তাহলে এই হস্ত শিল্পের মাধ্যমে আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই কাজ করে আপনি নিজে যেমন স্বাবলম্বী হবেন তেমনি আপনার মাধ্যমে আরও অনেকেই অনুপ্রাণিত হবেন। এছাড়াও বর্তমানে হস্ত শিল্পের চাহিদা বিদেশেও বাড়ছে।
ফার্মেসীর ব্যবসা- শহরে, গ্রামে সকল জায়গাতেই ঔষুধের চাহিদা ব্যপক। তাই আপনি গ্রামেই একটি ফার্মেসী বা ঔষুধের দোকান দিতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি একজন এমবিবিএস ডাক্তার হন তাহলে আপনি গ্রামে একটি চেম্বার দিতে পারেন। এতে করে গ্রামের মানুষ চিকিৎসার সুবিধা যেমন পাবে তেমনি আপনার ব্যবসাও ভালো হবে।
হালাল ব্যবসার আইডিয়া | গ্রামে ব্যবসার ধারণা
আপনি যদি একদম হালাল ব্যবসা করতে চান তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করাটায় আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো। নিচে কিছু হালাল ব্যবসার আইডিয়া দেওয়া হল-
ব্লগিং করে- আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন তাহলে ব্লগিং হবে আপনার জন্য ভালো একটি অনলাইন প্লাটফর্ম। আপনি একটি ব্লগিং সাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন ধরনের বিষয়ে লিখে আপনার সাইটে প্রকাশ করতে পারেন। আপনার ব্লগ সাইটে পোস্ট প্রকাশ করার পর সেখান থেকে লোকেরা বিভিন্ন বিষয়ে সার্চ করে দেখবে যার মাধ্যমে তারা উপকৃত হবে এবং আপনিও ইনকাম করতে পারবেন। এটি হল সবচেয়ে ভালো হালাল ব্যবসা।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে- আপনি যদি আকিবুকি করতে ভালোবাসেন তাহলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে অন্যের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ভিজিটিং কার্ড, শার্ট, টি-শার্ট ইত্যাদি ডিজাইন করে ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও গ্রাফিক্স ডিজাইনে করানোর জন্য অনেক মানুষ ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইনার খোঁজে। আপনি চাইলেই তাদের থেকে কাজ নিয়ে ইনকাম করতে পারেন।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট- আপনি যদি একজন ভালো সফটওয়্যার ডেভেলপার হন তাহলে আপনি খুব সহযেই নতুন নতুন সফটওয়্যার তৈরি করে বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়াও ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।
এসইও এক্সপার্ট হয়ে- এসইও হল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং কাজ। এই কাজ করার ও শেখার জন্য অনেক ধৈর্য ও অনেক সময়ের প্রয়োজন। এই কাজ করা অন্যান্য কাজের থেকে সবচেয়ে ভালো। এসইও হল বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি অনলাইনেও করা যায়। আর এই কাজের চাহিদা বেশী। তাই আপনি যদি একজন এসইও এক্সপার্ট হন তাহলে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
শেষ কথাঃ গ্রামে ব্যবসার ধারণা - গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া
বন্ধুরা, আজ আমরা গ্রামে ব্যবসার ধারণা - গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে একটি পোস্ট তৈরি করেছি। আমাদের এই পোস্টে গ্রামে ব্যবসার ধারণা, গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া, ছোট ব্যবসার আইডিয়া, লাভজনক ব্যবসার ধারনা, হালাল ব্যবসার আইডিয়া, শহরে ব্যবসার আইডিয়া, পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যেই ব্যবসাই করুন না কেন অবশ্যই সেই ব্যবসাটা হতে হবে সৎ। আপনি যদি সৎভাবে কোন ব্যবসা শুরু করেন তাহলে তা হবে পরকালের জন্য উত্তম পুরুষ্কার। আর সৎ ভাবে আপনি যেইকোন ব্যবসায় করেন না কেন আপনি লাভবান হবেন।
আশাকরি, আমাদের এই গ্রামে ব্যবসার ধারণা, গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া, ছোট ব্যবসার আইডিয়া, লাভজনক ব্যবসার ধারনা, হালাল ব্যবসার আইডিয়া, শহরে ব্যবসার আইডিয়া, পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং আপনারা উপকৃত হবেন। এই ধরণের আরও সুন্দর সুন্দর পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন, ধন্যবাদ।