মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী - মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা

বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের ৯ মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। পাকিস্থানের শোষন, বঞ্চনা, জেল-জুলুম, নির্যাতন ভোগ করে অবশেষে বাঙ্গালীরা বুঝতে পারে স্বাধীনতা ছাড়া এভাবে মুক্তি পাওয়া যাবে না। আজ আমরা সেই স্বাধীনতার নিয়েই আমাদের নিবন্ধটিতে আলোচনা করব। মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য ৫টি বাক্যে লেখ, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
চলুন আর দেরি না করে মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য ৫টি বাক্যে লেখ, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।

পেজ সূচিপত্রঃ মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী - মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী?

পশ্চিম পাকিস্থানের হাত থেকে চূড়ান্তভাবে মুক্তি পাওয়ার লক্ষ্যে ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ থেকে শুরু হয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পরে ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বর্তমান সেহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্থানী বাহিনী আত্নসমর্পণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ চূড়ান্ত বিজয় লাভ করে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। 

দেশকে স্বাধীন করেছি বলেই আমরা পৃথিবীর বুকে আজ স্বাধীন নাগরিক। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষ সকলে মুক্তিযুদ্ধের অংশ নিয়েছিল। কত শত মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে, আমার ভাইয়ের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের এই বাংলাদেশ। তাই এই বাংলাদেশের ও আমার দেশের মানুষের বিপদে আপদে পাশে থাকাটা আমার আপনার সকলের কর্তব্য।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা | মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী

বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে আমাদের এই দেশ। লাখো মানুষের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি এই স্বাধীন বাংলা।

প্রতিটি দেশের কিছু অর্জন আছে যা তারা গর্ব করতে পারে। তেমনি স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতীয় অর্জন। ২৬শে মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ এই দিনে আমরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জন করি। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বিশ্বের মানচিত্রে একটি দেশের নাম অন্তর্ভুক্ত হয় যার নাম বাংলাদেশ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস এই দিনেই ঘেরা। স্বাধীনতা দিবসের আনন্দঘন মুহূর্তগুলোতে স্মরণ করছি দেশের বহু দেশপ্রেমিক শহীদের আত্মত্যাগের কথা। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক স্বৈরশাসনের চব্বিশ বছরের শ্লীলতাহানি কাটিয়ে মুক্তির পথ খুঁজে পায় বাংলার মানুষ। লাখো শহীদের রক্তে আমাদের স্বাধীনতার সূর্য। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের প্রেক্ষাপট রয়েছে।

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক রেসকোর্স গ্রুপে বিশাল জনসমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে ঘোষণা করেন যে, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ২৬শে মার্চ তারিখে মেজর জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে ছাত্র, কৃষক, শ্রমিক, সকলেই মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয় এবং গেরিলা প্রশিক্ষণ নিয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এভাবে এক সাগর রক্ত ​​ও অনেক ত্যাগের পর আমরা পাকিস্তান থেকে মুক্তি পেয়েছি। আজ আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম জাতি হিসেবে গর্বিত।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য ৫টি বাক্যে লেখ | মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য অনেক তার মধ্যে থেকে ৫টি বাক্যে মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য  বর্ণনা করা হল-
  1. মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই আমরা আমাদের এই স্বাধীন দেশকে পেয়েছি।
  2. মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক।
  3. মুক্তি যুদ্ধ হয়েছিল বলেই আমরা পেয়েছিলাম একটি নিজস্ব ভূ-খন্ড ও একটি স্বাধীন পতাকা।
  4. মুক্তিযুদ্ধের জন্যই আমরা পেয়েছি আমাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা।
  5. মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল বলেই আমরা পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হতে পেরেছি।

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর | মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটা শুধুমাত্র একটি নাম না এটি একটি ইতিহাস। যে মহানায়কের জন্ম না হলে পৃথিবীর মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের নাম থাকত না। যার জন্য আমরা পৃথীবির সামনে সারা বিশ্বের সামনে মাথা উঁচু করে দাড়াতে পারছি, স্বাধীনভাবে চলতে পারছি তিনিই হল আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বাঙ্গালি জাতি শেখ মুজিবুর রহমানকে ভালোবেসে তাকে 'বঙ্গবন্ধু' অভিধায় ভূষিত করেছেন। গত বছর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৫০ বছর পার হয়ে গেল। আমাদের এই স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে লাখো শহীদের প্রানের বিনিময়ে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সেহরাওয়ার্দী উদ্যানে) লক্ষ লক্ষ বাঙ্গালিকে কেন্দ্র করে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষন দেন। ভাষনে তিনি ঘোষণা করেন- 'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম'। 
এই ভাষনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আরও বলেছিলেন পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের নাগপাশ ছিন্ন করে বাংলাদেশে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য 'যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়েছিলেন'। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর সর্বাত্নক অসহযোগের ডাক দেন। 

এই সময় যাতে সাধারন খেটে খোয়া মানুষদের যেন রুজি-রোজগার বন্ধ হয়ে নাযায় তাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাধারন মানুষকে অনির্দিষ্টকালের জন্য হরতালের মধ্যেও রিকশা, ঠেলাগাড়ি চালানোর অনুমতি দিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ রাতে ও ২৬ শে মার্চের প্রথম প্রহরে পাকিস্থানী সেনাবাহিনী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের হয়ে হত্যাযজ্ঞ চালায়।

১৯৭১ সালের এই সময় অর্থাৎ ৯ মাস যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রায় ১ কোটি মানুষ ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যে জীবন রক্ষা করতে পালিয়ে যায়। এই গণহত্যার মূল টার্গেট ছিল ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি সেনা, পুলিশ, প্যারামিলিটারি, আনসার ও মুজাহিদ এছাড়াও বাঙ্গালী হিন্দু, নেতাকর্মী, সমর্থক, তরুন ছাত্র-ছাত্রী, বাঙ্গালী বুদ্ধিজীবী, অধ্যাপক, শিক্ষক। এমন লোক যারা যেকোন সময়ে প্রতিরোধ সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে করতে পারবে এই সকল তরুন-তরুনিকে তুলে নিয়ে যাওয়া হত। তারপর সেই সব তরুন-তরুনীদের উপর অত্যাচার করে তাদের দেহ ফেলে রাখত বিভিন্ন জায়গায়। 

ব্রিটিশরা ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ থেকে চলে যায়। এই উপমহাদেশ থেকে ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার পর  থেকে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় এই উপমহাদেশ। ব্রিটিশরা জিন্নাহর দ্বিজাতি তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে দুটি আলাদা ভূখণ্ডের জন্ম দিয়ে গেছে উপমহাদেশকে হিন্দু এবং মুসলিম বসবাস করার জন্য। যার একটি পাকিস্তান ও অন্যটি হিন্দুস্তান বা বর্তমান ভারত। কিন্তু দুটি অংশে বিভক্ত করে দেওয়া হয় পাকিস্তানকে। যার একটি পূর্ব পাকিস্তান যা বর্তমান বাংলাদেশে নামে ও অপরটি পশ্চিম পাকিস্তান যা বর্তমানে পাকিস্তান নামে পরিচিত।

এই দুইটি আলাদা প্রদেশের মধ্যে হাজার হাজার কিলোমিটার ব্যবধান ছিল পাকিস্তানের। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সেই সময়েও অর্জিত হয়নি যখন পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে । পশ্চিম পাকিস্তানিরা বাংলাদেশকে উপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করে যার কারণ পাকিস্তানের শাসনযন্ত্র পশ্চিম পাকিস্তানীদের হাতে ছিল। তারা বিভিন্নভাবে বাংলাদেশের মানুষের উপর শোষণ-নিপীড়ন করে। তারা সর্বপ্রথম আঘাত হানে বাংলাদেশের ভাষা সংস্কৃতি ইত্যাদির উপর। এর ফলস্বরূপ ভাষা আন্দোলন শুরু হয় ১৯৫২ সালে। এরপর ৬ দফা আন্দোলন ১৯৬৬ সালে, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, এবং ৭০ এর নির্বাচন শুরু হয়। আমাদের ইতিহাসের সাথে যার সবকিছুই জড়িত।

পাকিস্তান প্রদেশ ১৯৭০ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর হাতে ক্ষমতা না দিয়ে পাকিস্তানের শাসক বাহিনী বিভিন্ন টালবাহানা শুরু করে। তারা বিভিন্ন জায়গায় কারফিউ জারি করে আন্দোলনকে স্তিমিত করার জন্য এছাড়াও এদেশের মানুষকে গণহারে হত্যা শুরু করে। এর ফলে  7 ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণে ফুলে-ফেঁপে ওঠে তৎকালীন ৭ কোটি মানুষ এবং জীবন দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য।

পাকিস্তানি বাহিনী এদেশের নিরীহ মানুষের উপর এক নৃশংস গণহত্যা চালায় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ওই দিনে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়। তার আগে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। সেই যুদ্ধ প্রায় নয় মাস চলমান থাকে। এদেশের ৩০ লক্ষ মানুষ যুদ্ধে শহীদ হন এবং  স্বাধীনতা অর্জিত হয় আরও ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে। বাংলার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল সেদিন। 

সেদিন স্বাধীনতার জন্য বাংলাদেশের প্রতিটি বাঙালি হাতের মুঠোয় নিজের জীবনকে  নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অবশেষে ১৬ ই ডিসেম্বর ১৯৭১ বাংলার স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য উদিত হয়।
এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের ইতিহাস রচিত হয়েছিল যা বাংলাদেশের এই স্বাধীনতার ইতিহাস পর্যালোচনা করলেই দেখা যায়। সেদিন এদেশের জ্ঞানীগুণী বুদ্ধিজীবীরা ও মুক্তিবাহিনীরা রাজাকার, আলশামস, ও আলবদর বাহিনীর টার্গেটে পরিণত হয়েছিল। তারা বাড়ি থেকে বাংলার জ্ঞানীগুণী এবং মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ধরে নিয়ে গিয়ে নির্বিচারে গুলি করে মেরে ফেলতো।

আমরা এই স্বাধীনতা পেয়েছি বহুৎ ত্যাগ এবং সংগ্রামের বিনিময়ে। আমরা কতটুকু স্বাধীনতার স্বাদ লাভ করতে পারছি স্বাধীনতার এই ৫২ বছরে? আমরা এখনো পিছিয়ে আছি অনেক ক্ষেত্রে। আমাদের উন্নতি করতে হবে এইসব ক্ষেত্রে। একত্রিত হয়ে দেশ এবং জাতি গঠনে এগিয়ে যেতে হবে বাংলাদেশের ১৮ কোটি জনগণকে। বঙ্গবন্ধু সারা জীবন স্বপ্ন দেখে গেছেন এদেশের মানুষ কখনো দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেবে না ও কেউ অনাহারে, অন্ধকারে থাকবে না। এদেশের মানুষ কখনো বেকার থাকবে না। একটি সোনার বাংলায় বঙ্গবন্ধুর এদেশকে পরিণত করতে এগিয়ে আসুন। জয় বাংলা, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। এটাই ছিল স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য।

শেষ কথাঃ মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী - মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা

বন্ধুরা, আজ আমরা মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী - মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা নিয়ে একটি নিবন্ধ তৈরি করেছি। আমরা আমাদের এই মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী - মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা পোস্টে মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য ৫টি বাক্যে লেখ, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

আশাকরি, আমাদের এই মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য রচনা, মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য ৫টি বাক্যে লেখ, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং আপনারা উপকৃত হবেন। এই ধরনের আরও নতুন পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন, ধন্যবাদ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url